প্রতিবেদন : বৃহস্পতিবার শেষ হল পঞ্চায়েত নির্বাচনের প্রচার। বিকেল পাঁচটায় প্রচার শেষ হয়। আগামী ৮ জুলাই শনিবার ভোটগ্রহণ শুরু হবে সকাল সাতটা থেকে। চলবে বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত। রাজ্যের ৫ কোটি ৬৭ লক্ষ ২১ হাজার ২৩৪ জন ভোটার তাঁদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন। এই নির্বাচনে মোট ভোট কেন্দ্রের সংখ্যা ৬১ হাজার ৬৩৬। এরমধ্যে স্পর্শকাতর বুথের সংখ্যা ৪ হাজার ৮৩৪।
আরও পড়ুন-মণিপুর হাইকোর্টে হবে নতুন প্রধান বিচারপতি নিয়োগ
দার্জিলিং ও কালিম্পং বাদে কুড়িটি জেলাতেই গ্রাম পঞ্চায়েত, পঞ্চায়েত সমিতি এবং জেলা পরিষদের নির্বাচন হবে। এই দুই জায়গায় দ্বিস্তর পঞ্চায়েতে ভোট হবে। বিরোধী রাজনৈতিক দল এবং বিভিন্ন সংগঠনের একাধিক দফায় ভোটের দাবি করলেও হাইকোর্ট তা খারিজ করে দেয়। রাজ্য নির্বাচন কমিশনের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী ভোট হবে এক দফাতেই। যদিও উচ্চ আদালতের পক্ষ থেকেও কমিশনের বিজ্ঞপ্তিকেই মান্যতা দেওয়া হয়েছে। এবার মনোনয়ন পর্ব থেকে বিভিন্ন জেলায় বেশ কিছু অশান্তি ও সন্ত্রাসের ঘটনার প্রেক্ষিতে শান্তির শৃঙ্খলা রক্ষায় রাজ্য পুলিশ এবং ৮২২ কোম্পানি আধা সামরিক বাহিনীর যৌথ তত্ত্বাবধানে ভোটগ্রহণ পর্ব অনুষ্ঠিত হতে চলেছে।
আরও পড়ুন-স্কুলে খ্রিস্টান প্রার্থনা সংগীত, বিজেপি রাজ্যে প্রিন্সিপালকে পেটাল হিন্দুত্ববাদীরা!
আগামী ১১ জুলাই গণনা। প্রচার শেষে বৃহস্পতিবারই সুন্দনরবনের প্রত্যন্ত এলাকায় ভোট কর্মীরা রওনা হয়ে গিয়েছেন। বসিরাহাটের হিঙ্গলগঞ্জ থেকে লঞ্চে রওনা দেন ভােটকর্মীরা। এদিন নিরাপত্তার ব্যবস্থাও করা হয়েছে। পাশাপাশি বিভিন্ন বুথে ব্যালট বাক্স পাঠানোরও কাজ শুরু করেছে কমিশন। বিশেষ করে দুর্গম ও দূরবর্তী জেলাগুলির জন্য।