কর্মীরা চাইছেন না, মিঠুনের বর্ধমান ও বোলপুর সভা শেষ পর্যন্ত বাতিল হল

এখন এসব না বলে তাঁর উচিত একটু বেশি করে হজমিগুলি খেয়ে পরাজয়টা হজম করা। তিনি আরও বলেন, শীত, গ্রীষ্ম, বর্ষা, মমতাদিই ভরসা

Must read

প্রতিবেদন: ‘মেরে পাস মা হ্যায়।’ মিঠুন চক্রবর্তীকে অমিতাভর ‘দিওয়ার’-এর সংলাপ শুনিয়ে দিলেন তৃণমূল মুখপাত্র কুণাল ঘোষ। মঙ্গলবার তিনি বলেন, ‘‘ওই ছবিতে শশী কাপুর বলেছিলেন, ‘মেরে পাস মা হ্যায়’। আমিও বলছি, আমাদের কাছে দিদি আছে, সেনাপতি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় আছেন, সাংসদ, বিধায়করা আছেন, বড় কথা, বাংলার মানুষ মমতাদির নেতৃত্বে তৃণমূলের পাশে আছে। এখন হাস্যকরভাবে নানা সংখ্যা বাজারে ভাসিয়ে দিয়ে, বাংলার মানুষকে অসম্মান করছেন।’’ তৃণমূল ছেড়ে দলে দলে নেতারা পদ্মমুখী হচ্ছেন বলে দাবি করেছেন বিজেপি নেতা মিঠুন।

আরও পড়ুন-উৎসবে বাড়ি ফিরুন

তৃণমূলের ২১ জন বিধায়ক সরাসরি তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন বলে দাবি করেন তিনি। কিন্তু তারপরই রাজ্য বিজেপি সভাপতি সুকান্ত মজুমদার পাল্টা দাবি করেন, সংখ্যাটা ৪১-এর কম নয়। এরপরই তাদের তীব্র কটাক্ষ করেন কুণাল। তাঁরা নিজেদের মধ্যেই প্রতিযোগিতা করছে, কে কত বেশি বলবে। ভোটের আগে যোগদান মেলাগুলো মনে করুন। যাঁরা চার্টার্ড ফ্লাইটে গেছেন, তাঁরা এখন অটো ধরে ফিরে আসছেন। আর এই ধরনের কথাগুলো সম্পূর্ণ হাস্যকর। সুকান্ত-দিলীপ, এই বিজেপি রাজ্য নেতৃত্বের প্রতি কেন্দ্রের আস্থা নেই বলে তারা অতিথি শিল্পীকে এখানে নাটক করতে পাঠিয়েছে। এ প্রসঙ্গেই মিঠুন চক্রবর্তীকে অমিতাভ বচ্চনের ‘দিওয়ার’ ছবিটি দেখার পরামর্শও দেন কুণাল। উনি বিধানসভা ভোটের প্রচারে বাংলায় এসেছিলেন। কিন্তু উনি রিজেক্টেড হয়েছেন। এখন এসব না বলে তাঁর উচিত একটু বেশি করে হজমিগুলি খেয়ে পরাজয়টা হজম করা। তিনি আরও বলেন, শীত, গ্রীষ্ম, বর্ষা, মমতাদিই ভরসা।

Latest article