প্রতিবেদন : ডেঙ্গি (Dengue) মোকাবিলায় রাজ্য সরকার সর্বাত্মক শক্তি নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছে। বিপরীতে তা নিয়ে সচেতনতার বদলে রাজনীতি করতে নেমেছেন গদ্দার অধিকারী। তিনি যখন স্বাস্থ্য ভবনে বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন, তখন খোদ কেন্দ্রীয় সরকারের অধীন এনআইএফটি-র ছাদেই ডেঙ্গির আঁতুড়ঘর। এই সংস্থায় প্রচুর সংখ্যক ছাত্রছাত্রী পড়াশোনা করতে আসেন। তারই ছাদে দীর্ঘদিন ধরে জমে রয়েছে অব্যবহারযোগ্য জিনিসপত্রের স্তূপ, খোলা ট্যাঙ্ক। যার মধ্যে মহাসুখে বংশবিস্তার করছে ডেঙ্গির মশা। সেদিকে কোনও ভ্রুক্ষেপ নেই কর্তৃপক্ষের। ভ্রুক্ষেপ নেই গদ্দার নেতারও। কেন্দ্রীয় সরকারের টেক্সটাইল দফতরের অধীন নামী এক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কীভাবে এই অবহেলা, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। ছাত্রছাত্রীদের জীবনের মূল্য কি গুরুত্বহীন ওদের কাছে। শুধু লোকদেখানো আন্দোলন করে স্বাস্থ্য ভবনে বিক্ষোভ দেখালেই হয় না, একইসঙ্গে দরকার সচেতনতার বিষয়টি নিজেদের ঘর থেকে শুরু করা। শুধু এখানেই নয়, একই অবস্থা পাটুলির পিএনটি কোয়ার্টারগুলিতেও। কেন্দ্রীয় সরকারের টেলিকম দফতরের অন্তর্গত এই কোয়ার্টারগুলি সুবিশাল অঞ্চল জুড়ে রয়েছে পাটুলিতে। যার অধিকাংশই প্রায় হানাবাড়ির রূপ নিয়েছে। সেই বিশাল অংশে কার্যত কেউ থাকে না, জল জমে ডেঙ্গির (Dengue) মশার উৎপত্তি হচ্ছে।