করোনার জেএন.১ ভ্যারিয়েন্টে ক্ষতিগ্রস্ত শিশুরা 

করোনার (Corona) নতুন প্রজাতি নিয়ে উদ্বেগ বাড়ছে দেশজুড়ে।

Must read

করোনার (Corona) নতুন প্রজাতি নিয়ে উদ্বেগ বাড়ছে দেশজুড়ে। কলকাতা-সহ বেশ কয়েকটি জেলায় নতুন ভ্যারিয়ান্ট জেএন.১ (JN1) উপপ্রজাতির খোঁজ পাওয়া গিয়েছে। আক্রান্তের সংখ্যা প্রতিদিন বাড়ছে। কয়েকদিন আগেও শহরে ৬ মাসের এক শিশুর শরীরে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্টের খোঁজ পাওয়া গিয়েছিল। চিকিৎসকরা মনে করছেন, শিশুদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম বলেই তাদের মধ্যে সংক্রমণ বেশি ছড়াচ্ছে জেএন.১। বয়স্কদেরও এই অবস্থায় বাড়তি সতর্কতা জরুরি।

আরও পড়ুন-সিগারেটের ছাই ফেলতে গিয়ে বান্ধবীর ফ্ল্যাটের বহুতল থেকে পড়ে যুবকের মৃ.ত্যু

হু জানাচ্ছে, পিরোলা অথবা BA.2.86-এর মিউটেশনের পরিবর্তিত রূপ হল জে এন ১। কোভিড ভ্যাকসিন সংক্রমণ ঠেকাতে সক্ষম কিনা সেই বিষয়ে এখনও কিছু জানা যায় নি। শিশুদের সংক্রমণ ঠেকাতে মানতে হবে বিশেষ সতর্কতা। রাস্তায় বেরোলে মাস্ক পরতে হবে, উপসর্গ দেখা দিলে আইসোলেশনে থাকতে হবে। এক টানা জ্বর, শ্বাসকষ্ট হলে ডাক্তার দেখতে হবে। ইতিমধ্যেই ৫ থেকে ১৮ বছর বয়স অবধি ফেস-মাস্ক বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। যদিও পাঁচ বছরের নীচে শিশুদের মাস্ক পরাতে হলে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। কো মরবিডিটি আছে কিনা সেটাও দেখতে হবে।

আরও পড়ুন-আজ ২৭তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী তৃণমূল কংগ্রেসের

ওবেসিটি, টাইপ-১ ডায়াবেটিস, ক্রনিক কার্ডিওপালমোনারি রোগ থাকলে বিশেষ যত্ন নিতে হবে। শিশুদের ক্ষেত্রে আগেই জটিল কোন রোগ হয়ে বেশি সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। স্কুলে এখনও কোন নির্দেশিকা জারি করা না হলেও গণপরিবহন এড়িয়ে চলার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। সার্জিক্যাল মাস্কের বদলে বাচ্চাদের নন-মেডিক্যাল তিন স্তরের ফ্যাব্রিক মাস্ক পরার কথা বলা হয়েছে। অক্সিজেনের মাত্রা ৯৫% এর নীচে নামলেই দেরি না করে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।

Latest article