সিপিএমের হামলার প্রতিবাদে কৈলাশ মিশ্রর নেতৃত্বে ধিক্কার সভা

২০১০ সালের ২৫ জানুয়ারি সিপিএম (CPIM) আশ্রিত দুস্কৃতিরা বালিতে যুব তৃণমূল কংগ্রেসের (TMC) ‘পুরসভা চলো’ অভিযানে হামলা চালিয়েছিল।

Must read

২০১০ সালের ২৫ জানুয়ারি সিপিএম (CPIM) আশ্রিত দুস্কৃতিরা বালিতে যুব তৃণমূল কংগ্রেসের (TMC) ‘পুরসভা চলো’ অভিযানে হামলা চালিয়েছিল। সেই সময়ে তৃণমূল কংগ্রেসের একাধিক নেতা-কর্মী আক্রান্ত হয়েছিলেন। সিপিএমের সেই বর্বোরোচিত হামলার প্রতিবাদে আজ শনিবার বালি পুরভবনের সামনে ধিক্কার সভা করল যুব তৃণমূল কংগ্রেস।

আরও পড়ুন-সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসকদের সময়ানুবর্তিতা আনতে কড়া ব্যবস্থা

এদিনের সভায় উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রী অরূপ রায়, হাওড়া সদর যুব তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি কৈলাশ মিশ্র, বালি কেন্দ্র তৃণমূলের সভাপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়, বালির যুব তৃণমূলের সভাপতি সুরজিৎ চক্রবর্তী, প্রাক্তন কাউন্সিলর তফজিল আহমেদ, রিয়াজ আহমেদ, প্রবীর রায়চৌধুরি, সুবীর রাউত, জেলা তৃণমূলের নেতা ভাস্করগোপাল চট্টোপাধ্যায় প্রমুখ। এদিনের সভায় মন্ত্রী অরূপ রায় বলেন, ”সেদিন সিপিএমের লাগামছাড়া দুর্নীতির প্রতিবাদে আমরা বালি পুরসভা অভিযানের ডাক দিয়েছিলাম। আমাদের কর্মসূচি বানচাল করতে সিপিএমের সশস্ত্র দুস্কৃতিরা তদানীন্তন পুলিশকে সঙ্গে নিয়ে আমাদের ওপর হামলা চালিয়েছিল। ঘটনায় বহু তৃণমূল কর্মী-সমর্থক আহত হয়েছিলেন। অনেককে কলকাতার এসএসকেএম হাসপাতালে ভর্তি করতে হয়েছিল। এই ঘটনায় সিপিএমকে বালির মানুষ যোগ্য জবাব দিয়েছিলেন। তাই বালি থেকে এখন কার্যত মুছে গেছে সিপিএম।”

আরও পড়ুন-কাল দিল্লির কুচকাওয়াজে বাংলার লক্ষ্মীর ভাণ্ডার ট্যাবলো

হাওড়া সদর যুব তৃণমূলের সভাপতি কৈলাশ মিশ্র বলেন, ”সিপিএমের সেদিনের সেই হামলার প্রতিবাদে এদিনের এই ধিক্কার সভায় প্রায় ৪ হাজার মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে এসেছিলেন। নিরস্ত্র মানুষদের ওপর এই সিপিএমের সশস্ত্র বাহিনীর এই হামলার প্রতিবাদে এদিনও সরব হয়েছিলেন তাঁরা।”

Latest article