সংবাদদাতা, শান্তিনিকেতন : ফলক বদলের দাবিতে সোচ্চার হয়ে শান্তিনিকেতনে (Shantiniketan) তৃণমূলের নেতৃত্বে আন্দোলন পঞ্চম দিনে পড়ল। বুধবার আন্দোলনে শামিল হন বিধায়ক বিকাশ রায়চৌধুরী, গগন সরকার, ধীরেন্দ্রমোহন বন্দ্যোপাধ্যায়, প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের চেয়ারম্যান প্রলয় নায়েক, বিশ্বভারতী তৃণমূল ছাত্রছাত্রী ইউনিটের সভানেত্রী মীনাক্ষী ভট্টাচার্য প্রমুখ। ধরনার মাঝে আরেক বিতর্ক মাথাচাড়া দিয়েছে। রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী-সহ বিভিন্ন দফতরে চিঠি দিয়ে বিশ্বভারতীর এমটিএস কর্মীরা বলেন, উপাচার্যের মেয়াদ বৃদ্ধির দাবিতে তাঁদের মিছিলে হাঁটানোর জন্য চাপ সৃষ্টি করা হচ্ছে। সেই চিঠি ই-মেলে পাঠানোয় তাঁদের অক্টোবরের মাইনে আটকানো হয়েছে। অথচ মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মীদের সবার মাইনে হয়। এরকম প্রতিশোধমূলক আচরণ আগেও করা হয় বলে তাঁদের দাবি। কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধানকে দেওয়া চিঠিতে বলা হয়, সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি থেকে তাঁদের বেতন পাওনা আছে। যেহেতু নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহে উপাচার্যর সমর্থনে প্রস্তাবিত মিছিলে হাঁটবেন না, তাই এই শাস্তি। এভাবে জোর করে কারও সমর্থনে মিছিলে হাঁটানো মানতে বাধ্য নন তাঁরা।
তাঁর হয়ে মিছিলে হাঁটতে না চাওয়ায় কর্মীদের মাইনে আটকালেন উপাচার্য
ধরনার মাঝেই উঠল নয়া বিতর্ক