দেড় মাস পর আদালতের নির্দেশে সক্রিয় বিশ্বভারতী

বিভাগীয় প্রধানের তরফে সেই চিঠি নিশ্চিতকরণের জন্য পাঠানোর এক মাস ১৭ দিন পর অধ্যাপক মাইতি কাজে পুনর্যোগদানের চিঠি হাতে পেলেন।

Must read

সংবাদদাতা, শান্তিনিকেতন : আদালতের নির্দেশে চলতি বছরের পয়লা সেপ্টেম্বর নিজের বিভাগে গিয়ে যোগদানের চিঠি দেন অধ্যাপক মানস মাইতি। বিভাগীয় প্রধানের তরফে সেই চিঠি নিশ্চিতকরণের জন্য পাঠানোর এক মাস ১৭ দিন পর অধ্যাপক মাইতি কাজে পুনর্যোগদানের চিঠি হাতে পেলেন।

আরও পড়ুন-সুপার সাইক্লোন ওড়াল মৌসম ভবন

পাশাপাশি, সেই চিঠিতে অধ্যাপককে স্মরণ করিয়ে দেওয়া হয়, তাঁর সাসপেনশন বহাল আছে এখনও। ‘ডিসিপ্লিনারি অ্যাকশন’ বাকি আছে, যেহেতু আদালত এখনও তাঁর বিরুদ্ধে কর্তৃপক্ষের দেওয়া সাসপেনশনে স্থগিতাদেশ দিলেও পুরোপুরি তুলে দেয়নি। বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ সাসপেন্ড করলেও, ঠিক সময়ে চার্জশিট দিতে পারেনি। কিন্তু অধ্যাপককে বিভিন্নভাবে আটকানোর চেষ্টা হয়েছে। অধ্যাপক মাইতিকে ‘সার্নের লার্জ হ্যাড্রন কোলাইডার প্রকল্প’ থেকে বের করতে এই সাসপেনশন অস্ত্রই ব্যবহার করে বলে অভিযোগ। কেন্দ্রীয় বিজ্ঞান প্রযুক্তি দফতরের নিষেধাজ্ঞা, সাসপেনশন কোনওটাই আদালতে টেকেনি। আদালত অধ্যাপক মাইতির অধিকার সুরক্ষিত রেখেছেন।

Latest article