সাংগঠনিক অধিবেশন থেকে লড়াইয়ের সুর বাধলেন, কী বার্তা দিলেন তৃণমূল সুপ্রিমো

Must read

বৃহস্পতিবার, নেতাজি ইন্ডোরের (Netaji Indoor Stadium) সাংগঠনিক অধিবেশন থেকে তৃণমূল কংগ্রেসের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ্যে লড়াইয়ের বার্তা দিলেন সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)।

কী কী বার্তা দিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়-

কল্যাণের বক্তৃতা আমাকে আগের কথা মনে করিয়ে দেয়।
অভিষেক ভালোই বলে, ও ডেয়ার ডেভিল।
দলের কর্মীরা আমাদের সম্পদ, সেই কারণেই দলটার নাম তৃণমূল।
তৃণমূলের বইগুলি পড়বেন, সব ইতিহাস লেখা আছে।
আমার ২১দিন ধর্নার পরেই জেলবন্দিদের মৃত্যুতে পরিবারকে সাহায্য, মানবাধিকার-এই সব দাবি আদায় করেছি।
৩৪ বছর সিপিএমের বিরুদ্ধে অপরিসীম লড়াই করেছি।
অভিষেকের সঙ্গেও আমায় লড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে মিডিয়া, আমাদের ভাঙা এতো সহজ নয়।
সব নির্বাচনের আগেই কেষ্টকে নজরবন্দি করে দেয়, এখন জেলবন্দি করেছে।
কেষ্ট না ফেরা পর্যন্ত বীরভূমের বিধায়ক-সহ নেতারা ৩গুণ লড়াই করবেন।
কেষ্ট বেরলে বীরের সম্মান দিয়ে নিয়ে আসবেন।
সিপিএমের হার্মাদরাই এখন বিজেপি-র জল্লাদ।
নিহত সিংহের চেয়ে আহত সিংহ বেশি মারাত্মক।
লড়াইয়ের পাল্টা লড়াই হবে।

আরও পড়ুন: দিল্লিতে সাততারা পার্টি অফিস বানিয়ে কর দেয়নি বিজেপি

বুলেট ট্রেনের থেকেই দ্রুত মিথ্যে চালাচ্ছে কেন্দ্র।
ভাবছে তৃণমূলের স্ট্রং লিডারদের গ্রেফতার করে ভাবছে দলকে ভয় দেখাবে।
দিল্লিতে নেতাজির মূর্তি উন্মোচনে সঠিকভাবে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি মুখ্যমন্ত্রীকে।
হাসিনাদি নিজে দেখা করতে চেয়েছিলেন, কিন্তু কেন্দ্র দিল না, অত ভয় কিসের!
আমাকে বিদেশ থেকে আমন্ত্রণ জানালে কেন্দ্র আটকে দেয়।
বাংলার বাড়ির টাকা কেন্দ্র দিচ্ছে না, দলীয় এমপি-এমএলএ তহবিলের টাকা দিন।
রাজনীতির একটা বড় কাজ মানুষকে ভালবাসা।
তৃণমূলের ৯৯.৯% শতাংশ নেতা-কর্মী সৎ।
দু-একজন লোক অসৎ হলে পুরো দলটাকে চোর বলা হচ্ছে।
মধ্যপ্রদেশে কেলেঙ্কারিতে ৫৪জন আত্মঘাতী হয়েছে।
সিপিএম-এর সময়কার ফাইল পুড়িয়ে দিয়েছে।
বাংলায় প্রচুর শিল্প হচ্ছে, হচ্ছে কর্মসংস্থান।
সোমবার ১০হাজার ছেলেমেয়ে নিয়োগপত্র পাবে।
সামনে পুজো আসছে, উৎসব সবাই ভালো ভাবে পালন করবেন।
সামনে নভেম্বর থেকে জানুয়ারি পর্যন্ত ভোটার লিস্ট সংশোধন হবে।
যে কমিটিগুলিতে মতবিরোধ রয়েছে মমতা, সুব্রত, অভিষেক, ফিরহাদ, অরূপ বসে বিষয়গুলি বিবেচনা করবেন।
দলের ছোটরা বড়দের সম্মান দিয়ে চলতে হবে, তৃণমূলে লবি করে টিকিট পাওয়া যায় না।
কোনও মন্ত্রী-বিধায়ক লেটারহেডে চাকরির সুপারিশ করে চিঠি লিখবেন না।
কাউন্সিলররা মেয়রদের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে চলবেন।
যদি কোনও কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে অভিযোগ আসে, তাঁকে সতর্ক করা হবে, না শুনলে নাম কাটা যাবে।
ঝাড়গ্রাম, পশ্চিম মেদিনীপুরে নেতাদের এলাকায় বেশি করে যাওয়ার নির্দেশ মুখ্যমন্ত্রীর।
তমলুকে প্রশাসনিক পর্যালোচনা বৈঠক করবেন মুখ্যমন্ত্রী।
মহিলারা ভালো কাজ করছেন।
আমার কাছে কোনও ভেদাভেদ নেই, সব ধর্ম সমান : মমতা
বিজেপি-র এজেন্সি চাই না, চাকরি চাই: স্লোগান বেঁধে দিলেন মমতা
আর কদিন পরে ব্যাঙ্কটাও বন্ধ করে দেবে কেন্দ্র
সব কিছু বেচে দিচ্ছে কেন্দ্র
বিজেপি এখন সিপিএম-কে টাকা দিচ্ছে
এখন আমি, হেমন্ত, নীতিশজি, অখিলেশ-সহ বন্ধুরা এক
কর্মীদের উপর দূরবীণ দিয়ে নজর রাখছে দল

Latest article