বাইশ বছর পর পাহাড়ে গণতন্ত্রের আর এক পথ চলা শুরু হল. পাহাড়ে তৃণমূল জোটের কাছে পরাস্ত বিজেপি

এখানেও সর্বত্রই তৃণমূল ও বিজিপিএম জোটের জয়জয়কার। পঞ্চায়েত সমিতির কাউন্টিং শুরু হলে দেখা যায় বিজিপিএম সর্বত্রই এগিয়ে রয়েছে।

Must read

সংবাদদাতা, শিলিগুড়ি : পাহাড়ে আঞ্চলিক দলগুলির সঙ্গে জোট করেও মুখ থুবড়ে পড়ল পদ্ম-শিবির। দার্জিলিং থেকে কালিম্পং— সর্বত্রই তৃণমূল কংগ্রেস ও ভারতীয় গোর্খা প্রজাতন্ত্রিক মোর্চা (বিজিপিএম) জোট জয়ী হয়েছে। গোহারা হেরে বিজেপির সঙ্গে জোট-করা অন্যান্য আঞ্চলিক দলের নেতৃত্বরা গণনা কেন্দ্র ছেড়ে পালিয়ে গেলেন। পাহাড়ে দার্জিলিং জেলার মতো পাঁচটি ব্লকে ৭০টি গ্রাম পঞ্চায়েত রয়েছে। যার মধ্যে বেশির ভাগ গ্রাম পঞ্চায়েত তৃণমূল ও বিজিপিএম জোটের দখলে এসেছে। কালিম্পং জেলাতে ৪২টি গ্রাম পঞ্চায়েত আছে।

আরও পড়ুন-অভিষেকের মনোনীত প্রার্থী শেখ হসিনুদ্দিন জয় পেলেন

এখানেও সর্বত্রই তৃণমূল ও বিজিপিএম জোটের জয়জয়কার। পঞ্চায়েত সমিতির কাউন্টিং শুরু হলে দেখা যায় বিজিপিএম সর্বত্রই এগিয়ে রয়েছে। জিটিএ নির্বাচনের মতো পাহাড়ের পঞ্চায়েত এলাকার সাধারণ মানুষ আবারও ভরসা রাখেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উন্নয়নের উপরেই। ২২ বছর পরে ভোট হওয়ায় এখন শুধু মানুষ চায় উন্নয়ন। যা মুখ্যমন্ত্রীর পক্ষেই সম্ভব। সর্বত্রই তৃণমূল ও বিজেপিএম জোটের জয়ের খবর ছড়িয়ে পড়তেই বিজেপি ও অন্য আঞ্চলিক দলগুলি গণনা কেন্দ্র ছেড়ে চলে গিয়েছে। অন্যদিকে, জয়ের উল্লাসে মেতেছে তৃণমূল ও বিজেপিএম কর্মীরা। তাঁদের বক্তব্য, যেভাবে মুখ্যমন্ত্রী উন্নয়ন করেছেন তারই পাশে থাকল পাহাড়ের মানুষ।

Latest article