অভিষেকের উদ্যোগে বার্ধক্য ভাতার আবেদনে বিপুল সাড়া

Must read

প্রতিবেদন : করোনা মহামারীর সময় গরিব মানুষের ঘরে রান্না করা খাবার পৌঁছে দেওয়া থেকে শুরু করে কোভিডের টীকাকরণ, কখনও বা পানীয় জলের সরবরাহের ব্যবস্থা, কখনও বা জরুরি ভিত্তিতে নদীভাঙনের মেরামত ইত্যাদি। কার্যত নিজের সংসদীয় এলাকা ডায়মন্ড হারবারকে মডেলে পরিণত করেছেন সাংসদ তথা তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি তাঁর নির্বাচন কেন্দ্রের ভোটার ও উপভোক্তাদের পরিষেবা পাইয়ে দিতে প্রশাসনের মাধ্যমে বারবার সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ করছেন। এবার ডায়মন্ড হারবারে নতুন অভিযানে নেমেছে তাঁর টিম। সংসদীয় এলাকার বরিষ্ঠ নাগরিকদের খুঁজে বের করে তাঁদের বার্ধক্যভাতা নিশ্চিত করতে নেমেছেন সাংসদ। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্যোগে ডায়মন্ড হারবারে বার্ধক্য ভাতার (Old Age Allowance) আবেদনে ইতিমধ্যেই ব্যাপক সাড়া মিলেছে। সাংসদের টার্গেট ছিল ৭০ হাজার। এর মধ্যেই রেকর্ড আবেদন জমা পড়েছে। আবেদনপত্র নেওয়ার জন্য গোটা লোকসভা কেন্দ্র জুড়ে খোলা হয়েছে সাংসদ সহায়তা কেন্দ্র। ক্যাম্প শুরু হওয়ার মাত্র ৬ দিনের মধ্যে জমা পড়েছে প্রায় ৫০ হাজারের কাছাকাছি আবেদনপত্র। আরও কিছুদিন আবেদনপত্র নেওয়া হবে। ফলে আবেদনপত্রের সংখ্যা লক্ষাধিক হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। নথি ঠিকঠাক থাকলে আবেদনকারী সবাইকেই ভাতা দেওয়া হবে। ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে ডায়মন্ড হারবার লোকসভা এলাকায় বার্ধক্য ভাতার টাকা রাজ্য সরকার রিলিজ করতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। এর আগে ফলতায় দাঁড়িয়ে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় ঘোষণা করেছিলেন, ডায়মন্ড হারবারের ৭০ হাজার মানুষকে বার্ধক্যভাতার (Old Age Allowance) ব্যবস্থা করে দেওয়া হবে। সেই লক্ষ্যে ক্যাম্প শুরু করে দেখা যাচ্ছে পুরনোদের সঙ্গে নতুনরাও আবেদন করছেন। নতুনদেরও আবেদনের সংখ্যা এখনও পর্যন্ত বেশ কয়েক হাজার বলেই জানা গিয়েছে। এই শিবির ৭ দিন বা তার বেশি সময় এখনও চলবে। ফলে অনুমান করা হচ্ছে ডায়মন্ড হারবারের অন্তর্গত ৭টি বিধানসভায় আবেদনকারীর সংখ্যা ১ লাখ ছাড়িয়ে যাবে।

আরও পড়ুন-দুই হামলাই বিজেপির জমানায়, ২০০১ সালে সংসদে ভয়ঙ্কর হামলা চলেছিল ৩০ মিনিট ধরে

Latest article